- সামরিক শাসন জারি করা হয় –১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
- আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন–১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
- মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন–আইয়ুব খান
- আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়–১৯৬১
- ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
- ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয়–১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
- ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে–১৭ দিন
- বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ–৬ দফা দাবি
- ৬ দফা দাবি উথাপন করেন–মুজিবুর রহমান
- ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয়–১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল–৩৫ জন
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয়–বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয়–১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
- ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
- গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
- আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয়–১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
- শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় ➖১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
- আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন ➖১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
- কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
- নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
- কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
- প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
- প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
- পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
- অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
- অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
- বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
- জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
- পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
- অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
- নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
- অপারেশন সার্চ লাইট হলো ➖১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
- বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ➖২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
- বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় –২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
- শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
- বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
- বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
- সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
- অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
- কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
- অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
- বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
- বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
- সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
- বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
- বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
- বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
- বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
- চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
- চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
- প্রচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
- রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
- ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
- শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
- ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
- মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
- দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
- স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
- স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
- বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
- বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
- আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
- আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
- এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
- গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম
- গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
- কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
- প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
- বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
- প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
- বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
- বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
- বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
- বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
- বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
- বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
- বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
- বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
- বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
- বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
- জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
- গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
- ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
- বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
- ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
- ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
- ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
- বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
- বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
- তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
- বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
- এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
- বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
- বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
- প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
- বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
- মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
- সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
- মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
- লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
- লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
- এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
- লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
- বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
- প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
- প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
- উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
- স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
- জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
- ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি(২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
- বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
- আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জন)
- প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন
- জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
- শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
- বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
- বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
- বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
- শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
- বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
- জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
- জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
- বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
- গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
- উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
- মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
- ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
- মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
- চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
- চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
- ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
- গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
- তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
- তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
- ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
- উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
- বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
- সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
- বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
- পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
- ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
- ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
- মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
- খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
- রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
- ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
- ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
- সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
- শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
- প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
- প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
- প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
- একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
- ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
- আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
- ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
- আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
- মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
- জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
- বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
- বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
- শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
- শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
- ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
- পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
- পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
- গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
- সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
- সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
- যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
- ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
- পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
- যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
- যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
- যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
- প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
- পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসন ছিল – ২৩৭ টি
- যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
- ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
- যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
- যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
- যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
- বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
- বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালি অবাঙ্গালি দাঙ্গা।
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
- বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
- মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
- বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
- মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা এবং আম্রকানন
- বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
- মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
- বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
- মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
- মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
- প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
- অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ
- মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
- মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
- মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
- মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
- মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
- মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
- মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
- বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
- ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
- ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
- মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
- কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
- ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
- ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
- বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
- ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
- ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
- মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
- মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
- স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
- ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
- মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
- মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
- কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
- কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
- স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
- বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
- অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
- অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
- সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
- সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
- সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
- বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
- সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
- বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
- বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
- বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
- বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
- প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
- চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
- ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
- বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
- জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
- জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
- জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
- সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
- সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
- বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
- বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
- সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
- বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
- সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
- সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
- জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
- বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
- জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
- রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
- ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
- ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
- খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
- জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
- বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
- গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
- জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
- জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
- রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
- বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
- সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
- সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
- রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
- জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
- জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
- রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
- সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
- গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
- জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
- এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
- ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
- ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
- পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
- এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
- উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
- বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
- ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
- জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
- প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
- নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
- এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
- সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
- ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
- ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
- তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
- তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
- তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
- ৮ম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
- বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল
- ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
- ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
- ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
- ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
- বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
- পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
- জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
- জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
- জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
- বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
- বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
- উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
- বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
- দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
- বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
- বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
- দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
- বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
- বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
- পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
- দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
- মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
- পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
- বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
- বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
- ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
- টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
- হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
- দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
- দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
- বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
- বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
- বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
- বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
- আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
- এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
- উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
- পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
- উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
- টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
- এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
- প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
- প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
- প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
- বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
- নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
- পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
- পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
- গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
- পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
- ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
- পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
- গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
- পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
- ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
- বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
- ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
- ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
- যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
- ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
- যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
- গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
- সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
- সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
- সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
- সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
- মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
- বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
- মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
- বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
- কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
- কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
- কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
- বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
- তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
- তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
- তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
- তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে
- তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
- বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী
- তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে
- মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী
- পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি
- সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি – আরাকান পাহাড়